২২.০২.২০১৭-আমার প্রথম দাত দেখা দিয়েছে। দাদু রাতে ফোন করে নানুকে জানিয়েছে।
২২.১.২০১৭ আজ আমার প্রথম জন্মদিনে আমার বড়চাচী আমাদের সবাইকে নিয়ে ফেনির মুহুরি নদীর পাড়ে বেরাতে গিয়েছিল। কি আশ্চর্যের বিষয়! আজ আমার মায়ের নানু ইন্তেকাল করলেন তাই আমার নানু আসতে পারলনা আমার আমার মা এবং আমার মায়ের নানা একই দিনে অর্থাৎ ফেব্রুয়ারির ২৫ তারিখে ইন্তেকাল করেছেন।
অক্টোবর ২০১৬ আমার মুসসলমানি দেয়া হলো।
১৬/৯/২০১৬ আজ আমি পতেঙ্গা সিবিচে গেলাম।
১৪/৯/২০১৬ আজ আমার নানু, মামা আর ভাইয়া আমাকে দেখতে চট্টগ্রাম এসেছে আমাকে দেখতে।
১২/৯/২০১৬ আজ আমি আমার পরিবারের সাথে আমার দাদা বাড়ি সাতকানিয়ায় যাচ্ছি ঈদ উল আজহা -২০১৬ উদযাপনের জন্য।
১৩/৮/২০১৬ আজ আমি আমার দাদু, বড় চাচা, বাবা এবং বৌমার সাথে আমার পিত্রালয়ে চললাম। সাথে আমার আমার ছোট খালামনিও যাচ্ছে।
২২/৭/২০১৬, আজ আমার ছোট কাকুর বিয়ে। ভাইয়া আর নানু আমাদের বাড়ি গেল বিয়েতে attend করার জন্য।
৭/৭/২০১৬ বৃহষ্পতিবার, আজ আমার জীবনের প্রথম ঈদ।
৭/৬/২০১৬ আজ আমেরিকা থেকে আমার ছোট কাকু এসে প্রথম আমাকে আদর করল, কাকু খুব খুশী।
আজ প্রথম রমজান। আমি সাহরির সময় সবার সাথে খাবার টেবিলে বসেছি। প্রতিদিন আমার ভাইয়া আমাকে কোলে নিয়ে ইফতার করে।
২৪/৬/২০১৬ শুক্রবার, আজ আমার মুখে ভাত দেয়া হ্যেছে। চট্টগ্রাম থেকে বাবা এসেছে। মেঝমনির ইচ্ছামত ভাইয়া ডালিম কিনে এনেছে। ছোটমনি অনেক কিছু রান্না করেছে ছবিতে দেখা যাবে। প্রথমে ছোটমনি আমাকে ডালিম খাইয়া দিল পরে বাবা আমার মুখে বিরিয়ানি এবং পায়েস খাইএ দিল। সবাই খুব আনন্দ করল।
১৮/৬/২০১৬ শনিবার, আজ বাবা বদলী হয়ে চট্টগ্রাম চলে গেল। ওখানে যেয়ে বাবা সবকিছু নিলে আমিও যাব বাবার কাছে। দাদু, বড়মা সবাই এসে আমাকে নিয়ে যাবে। এখানে আমার ছোটমনি, মেঝমনি, রিহান ভাইয়া, ভাইয়া, ময়নামতি, বুড়ি, মামা সবাই থাকবে এদের জন্য আমার কিছুদিন খারাপ লাগবে। এরা মাঝে মাঝে চট্টগ্রাম যেয়ে আমার কাছে থাকবে আবার আমি একটু বড় হলে এখানে নানু বাড়িতে আসব।
৭/৫/২০১৬ মঙ্গলবার, ভ্যাকসিন দেয়া হলো।
৫/৪/২০১৬ মঙ্গলবার, আজ আমার ভ্যাকসিন দেয়া হলো। ভাইয়া আর ময়নামতি আমাকে নিয়ে গিয়েছিল। আমার ওজন ৫.৫ কেজি হয়েছে।
১/৪/২০১৬ শুক্রবার, আজ আমার জন্ম উপলক্ষে আমার ভাইয়ার বাড়িতে মসজিদের হুজুরদের ডেকে এনে ভোর থেকে কুরয়ান তেলাওয়াত হলো। হুজুররা সবাই আমাকে দেখে ফু দিল। দুপুরে স্থানিয় মসজিদের মাদ্রাসার শিখার্থিদের খাবারের ব্যবস্থা করল।
সকাল থেকেই বাড়িতে মেহমানদের জন্য বাবুর্চিরা মোরগ পোলাও আর কাবাব রান্না শুরু করল। তুহিন মামা সব বাজার ইত্যাদি ব্যবস্থা করেছে। বিলাত থেকে মেঝ নানা ভাই ভাইয়ার কাছে টাকা পাঠিয়েছে।
আমার মামনির কুলখানির জন্য জন্যেও কুরয়ান খতম দেয়া হলো, মসজিদের জন্য কিছু টাকা দেয়া হলো, আমার ভাইয়ার কলিগ রহমান ভাইয়া আমার মামনির জন্য সুরা ইয়াসিন খতম দিয়েছে। মসজিদে জুম্মার পর মামনি আর আমার জন্য দোয়া করল। আসরের পরে মসজিদে মামনির কুলখানির মিলাদ শুরু হলো। ভাইয়া ৪০০ প্যাকেট করেছিল আমার আর ভাইয়ার আত্মীয় স্বজন সবাইকে দাওয়াত দেয়া হয়েছিল অনেকেই এসেছে। সবাই প্রাণ খুলে দোয়া করেছে, আমাকে কোলে নিয়ে আদর করেছে।
বেশ কয়েকদিন যাবত আমার আর রিহান ভাইয়ার ভীষন কাশি। দুইবার ডাক্তারের কাছে নিয়ে গেল, ডাক্তার আমাকে ৭টা ইনজেকশন এবং ভাইয়াকে এন্টি বায়োটিক প্রেসক্রিপশন দিল।
১৮/৩/২০১৬ শুক্রবার, আজ আমার মামনির গ্রামের বাড়ি মানিকগঞ্জের ছয়আনি গালা গ্রামে জুম্মাবাদ মিলাদ ও দোয়া মহফিলের আয়োজন করেছে আমার ভাইয়া এবং ময়নামতি। আমার মামনির ছোট মামা এই আয়োজন করেছে। এই এলাকার প্রথা অনুযায়ী খিচুরি এবং ক্ষীর দিয়ে খিচুরির সাথে ভাইয়ার প্ল্যানে মুরগীর মাংসও দেয়া হয়েছে।
১১/৩/২০১৬ শুক্রবার, আজ আমার গ্রামের বাড়ি সাতকানিয়ায় আমার বড় চাচা আমার মায়ের জন্য মিলাদ ও দোয়া মহফিলের আয়োজন করেছেন।
৪/৩/২০১৬ আজ ঢাকার ফরিদাবাদে আমার ভাইয়ার বন্ধু আমার মামমনির জন্য জুমার পর মসজিদে দোয়া মহফিলের আয়োজন করেছে।
২৭/২/২০১৬ আজ সকালে আমার দাদু নাশতা করতে এসে বলল আমার বাবাকে নিয়ে চট্টগ্রাম যাবে, বাবার মন খারাপ তাই। ভাইয়াকে বলল আমাকে এখান থেকে নিয়ে যাবে, শুনে ভাইয়া বলল আমার মেয়ে ওকে দিয়ে চলে গেছে
তাই আমাকে ছাড়া সে থাকতে পারবে না। শুনে দাদু বলল আচ্ছা তাহলে ঠিক আছে কিন্তু এটা অনেক বড় দায়িত্ব! একটু পরে বাবাকে নিয়ে দাদু চলে গেল যাবার সময় বাবা আমাকে আদর করে গেল।
২৬/২/২০১৬ আজ আমার ফুফু এবং বড়চাচা চট্টগ্রাম চলে গেল আমার দাদু কয়েকদিন থাকবে বলল।
আমার ছোট নানা আজ তার গ্রামের মসজিদে আমার মামনির জন্য মিলাদ পড়াল।
২৫/২/২০১৬ আজ সকাল ৭টায় আমার মামনি আমাকে মেঝ খালামনির কাছে রেখে চলে গেল না ফেরার দেশে। আমার দাদু, ফুফু এবং বড়চাচা আসল আমার মামনিকে শেষ দেখা দেখার জন্য কিন্তু আমি আর কোনদিন আমার মামনিকে দেখতে পাবনা। মামনির এবং বাবার অনেক আত্মীয় স্বজন, বন্ধু, সহকর্মি অনেকেই এসেছে মামনিকে শেষ দেখা দেখতে। আমার ভাইয়া ও নানুর সমস্ত আত্মীয় স্বজন এসেছে।
১৯/২/২০১৬ আজ আমার ভাইয়ার উপন্যাস "নক্ষত্রের গোধূলি" এর মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠান হলো বাংলা একাডেমির নজরুল মঞ্চে, ভাইয়া আর আমার জোনাকবাতি গিয়েছিল। আজও ভাইয়া আমাদের দুই ভাইয়ের জন্য বইমেলা থেকে বই কিনে এনেছে, সুকুমার রায়ের ছড়াসমগ্র, শ্রী দক্ষিণারঞ্জন মিত্রের ঠাকুরমার ঝুলি এবং পাতালপুরীর রাজকন্যা ও ডালিমকুমার।
১৩/২/২০১৬ আজ আমার খালামনি আমাদের দুই ভাইয়ের জন্য বই কিনে এনেছে বইমেলা -২১০৬ থেকে "দি প্রিন্স এনড দি পপলার" মার্ক টোয়েনের বই।১৯/২/২০১৬ আজ আমার ভাইয়ার উপন্যাস "নক্ষত্রের গোধূলি" এর মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠান হলো বাংলা একাডেমির নজরুল মঞ্চে, ভাইয়া আর আমার জোনাকবাতি গিয়েছিল। আজও ভাইয়া আমাদের দুই ভাইয়ের জন্য বইমেলা থেকে বই কিনে এনেছে, সুকুমার রায়ের ছড়াসমগ্র, শ্রী দক্ষিণারঞ্জন মিত্রের ঠাকুরমার ঝুলি এবং পাতালপুরীর রাজকন্যা ও ডালিমকুমার।
১৭/২/২০১৬ আজ আমার ভাইয়া আমাদের দুই ভাইয়ের জন্য বইমেলা থেকে দুইটি বই কিনে এনে দিয়েছে। আমার ভাইয়া আমাকে কোলে নিয়ে বই পড়ে শোনায়। সুকুমার রায়ের গল্পসমগ্র এবং ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের ছোটদের গল্পসমগ্র।
৩০/০১/২০১৬ আজ সুমি খালা এসেছিল আমাকে দেখতে। আজ সন্ধ্যায় মা আর বাবা আমাকে নিয়ে ডাক্তার দেখাতে নিয়ে গেল।
২৯/০১/২০১৬ আজ দুপুরে মৌরি ফুপিরা এসেছিল আমাকে দেখতে। বিকেলে মামনির বান্ধবী রুমালি খালা আর বাপ্পি মামা মামি এসেছে আমাকে দেখতে।
২৬/০১/২০১৬ আজ মামনি আর বাবা তুহিন মামাকে দিয়ে মিষ্ট আনিয়ে পাড়ার সকল প্রতিবেশিকে মিষ্টিমুখ করিয়েছে।
২৯/০১/২০১৬ আজ দুপুরে মৌরি ফুপিরা এসেছিল আমাকে দেখতে। বিকেলে মামনির বান্ধবী রুমালি খালা আর বাপ্পি মামা মামি এসেছে আমাকে দেখতে।
২৬/০১/২০১৬ আজ মামনি আর বাবা তুহিন মামাকে দিয়ে মিষ্ট আনিয়ে পাড়ার সকল প্রতিবেশিকে মিষ্টিমুখ করিয়েছে।
২৫/০১/২০১৬ আজ আমি হাসপাতাল থেকে আমার নানার বাড়িতে এসেছি।
২৩/০১/২০১৬ আজ সকালে আমার দাদু এসেছিল আমাকে দেখতে, আমার বাবার মামা। দুপুরে তুষার মামা মামি, তুহিন মামা ও মামি এবং আমার মামনির বান্ধবী রাধু খালামনি এসেছিল আমাকে দেখতে।
২৩/০১/২০১৬ আজ সকালে আমার দাদু এসেছিল আমাকে দেখতে, আমার বাবার মামা। দুপুরে তুষার মামা মামি, তুহিন মামা ও মামি এবং আমার মামনির বান্ধবী রাধু খালামনি এসেছিল আমাকে দেখতে।
২২/০১/২০১৬ আজ আমি এই প্ররথিবিতে এসেছি। আমার জন্মের সময় আমার বড় চাচা, চাচী, নানা ভাই নানু, ছোট খালামনি উপস্থিত ছিল। বিকেলে আমার নানা ভাইয়ের বন্ধু ডাক্তার হামিদ আর শাজাহান ভাইয়া এসেছিল আমাকে দেখতে।
No comments:
Post a Comment